বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা

- সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | NCTB BOOK
  • বাংলাদেশ একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রে সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ ।
  • বাংলাদেশ একটি এককেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির।

বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গ সংগঠন

বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়েছে ৩টি বিভাগ নিয়ে। যথা:

  1. শাসন বিভাগ (Executive Branch): শাসন বিভাগ আইন কার্যকর করে।
  2. আইন বিভাগ (Legislative Branch): আইন বিভাগ আইন প্রণয়ন করে।
  3. বিচার বিভাগ (Judicial Branch): বিচার বিভাগ আইন প্রয়োগ করে।
Content added By
জেলা পরিষদ
উপজেলা প্রশাসন
ইউনিয়ন পরিষদ
সিটি কর্পোরেশন
  • শাসন বিভাগের অপর নাম নির্বাহী বিভাগ।
  • এটি মূলত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ নিয়ে গঠিত।
  • সরকারের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ শাসন বিভাগ ।

শাসন বিভাগকে দুইভাগে ভাগ করা যায়; যথা:

  1. শাসন বিভাগের রাজনৈতিক অংশ (নির্বাচিত প্রতিনিধি)
  2. শাসন বিভাগের অরাজনৈতিক অংশ (প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী)।
Content added By
প্রধান বিচারপতি
সেনা প্রধান
প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে
প্রধানমন্ত্রীর কাছে
প্রধান বিচারপতির কাছে
আইনমন্ত্রীর কাছে
রাষ্ট্রপতির কাছে
প্রধানমন্ত্রীর কাছে
প্রধান বিচারপতির কাছে
আইনমন্ত্রীর কাছে
  • বাংলাদেশের শাসন বিভাগের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি; রাষ্ট্রপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
  • তিনি প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ছাড়া রাষ্ট্রের সকল কাজ পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে।
  • রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের ভোটে। রাষ্ট্রপতি তার কার্যকাল- পাঁচ বছর।
  • কোনো ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের বেশি রাষ্ট্রপতি পদে থাকতে পারেন না।
  • দায়িত্ব পালনকালে আদালতে কোনো অভিযোগ আনা যায় না রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে ।
  • সংবিধান লঙ্ঘন বা গুরুতর কোনো অভিযোগে তাকে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অপসারণ করা যায়।
  • রাষ্ট্রপতি হতে হলে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই হতে হবে বাংলাদেশের নাগরিক ও কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স্ক।
  • তিন বাহিনীর (সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী) প্রধানদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি
  • তিনি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করতে, স্থগিত রাখতে ও প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
  • সংসদ কর্তৃক গৃহীত কোনো বিলে তিনি সম্মতি দান করলে বিলটি আইনে পরিণত হয়।
  • রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া কোনো অর্থ বিল সংসদে উত্থাপন করা যায় না। রাষ্ট্রপতি কোনো আদালত বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাজা হ্রাস বা মওকুফ করতে পারেন।
  • যুদ্ধ বা অন্য দেশ কর্তৃক আক্রান্ত হলে বা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের কারণে দেশের নিরাপত্তা বা শান্তি বিনষ্ট হওয়ার উপক্রম হলে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা যোঘণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে।
  • জরুরি অবস্থায় অর্ডিন্যান্স জারি করেন রাষ্ট্রপতি, অর্ডিন্যান্স আইনের মতই কার্যকরী হয়।
  • রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের অধীনে ২টি বিভাগ রয়েছে। যথা- জন বিভাগ (Public Division); আপন বিভাগ (Personal Division)
Content added By
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমেদ
শেখ মুজিবুর রহমান
এম মনসুর আলী
প্রধান বিচারপতি
প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতি নিজেই
স্পীকার
  • মন্ত্রিপরিষদের কেন্দ্রবিন্দু ও বাংলাদেশের শাসনকার্য পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্র করে।
  • জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
  • প্রধানমন্ত্রীর কার্যকাল পাঁচ বছর।
  • প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তার মন্ত্রিসভাও ভেঙে যায়। তাই প্রধানমন্ত্রীকে সরকারের স্তম্ভ বলা হয়।
  • তিনি একসাথে সংসদের নেতা, মন্ত্রিসভার নেতা এবং সরকারপ্রধান।
  • মন্ত্রিসভা গঠিত, পরিচালিত ও বিলুপ্ত হয়- প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্র করে ।
  • অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের বার্ষিক আয় ব্যয়ের (জাতীয়) বাজেট প্রণয়ন ও সংসদে উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।
  • সংসদে আইন প্রণয়ন করা হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ।
  • জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত বা ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দেন- প্রধানমন্ত্রী।
  • কোনো আন্তর্জাতিক চুক্তি সম্পাদিত হতে পারে না- প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি ছাড়া।
  • আন্তর্জাতিক সম্মেলনে রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।
  • বাংলাদেশে অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ ও উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক সংস্থা অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ (ECNEC)- এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী।
  • ECNEC এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে অর্থমন্ত্রী ।
  • দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (NEC)
  • দেশের জরুরি অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া যেকোন নির্দেশ দিতে পারেন।
  • প্রধানমন্ত্রী পদাধিকার বলে যেসব সংস্থার প্রধান- জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ, জাতীয় প্রশাসন সংস্কার কমিটি, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড, জাতীয় পরিবেশ কমিটি, জাতীয় পর্যটন পরিষদ প্রভৃতি।
  • বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদে দায়িত্ব পালনকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৪ বার)।
Content added By
শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দীন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
আতাইর রহমান
  • মন্ত্রিপরিষদের এর নেতা প্রধানমন্ত্রী।
  • মন্ত্রিপরিষদ দেশের শাসনকার্য পরিচালনা করে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে।
  • মন্ত্রিপরিষদের মন্ত্রীগণ সাধারণত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে নিযুক্ত
  • সংসদ সদস্য নন এমন ব্যক্তিও মন্ত্রী নিযুক্ত হতে পারেন মোট সদস্য সংখ্যার ১০ শতাংশের বেশি হবে না।
  • সংসদ সদস্যের বাইরে থেকে নিযুক্ত এসকল মন্ত্রীকে বলে, টেকনোক্র্যাট মন্ত্ৰী।
  • প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন করেন।
  • মন্ত্রিসভার সদস্যগণ একক ও যৌথভাবে দায়ী থাকে সংসদের নিকট।
  • দেশের শাসনসংক্রান্ত সব কাজ পরিচালনা করার ক্ষমতার অধিকারী- মন্ত্রিপরিষদ।
  • মন্ত্রিসভার ব্যর্থতার জন্য সংসদের নিকট জবাবদিহি করতে হয়- প্রধানমন্ত্রীকে।
  • মন্ত্রিপরিষদের নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ।
  • প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বৈদেশিক নীতি নির্ধারণ করে মন্ত্রিপরিষদ ।
  • আইন প্রণয়ন বা পুরাতন আইন সংশোধন এবং জাতীয় সংসদে নেতৃত্ব দেয়- মন্ত্রিপরিষদ।
  • মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি দেশরক্ষা বাহিনীর প্রধানকে নিয়োগ দেন।
Content added By
রাষ্ট্রপতি
প্রধানমন্ত্রী
মন্ত্রিপরিষদ সচিব
মূখ্য সচিব
রাষ্ট্রপতির কাছে
জনগণের কাছে
জাতিসংঘের কাছে
জাতীয় সংসদের কাছে
রাষ্ট্রপতির কাছে
জনগণের কাছে
জাতিসংঘের কাছে
জাতীয় সংসদের কাছে

প্রশাসনিক কাঠামো

  • বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো দুই স্তরভিত্তিক।
  • এর প্রথম স্তরটি হলো কেন্দ্রীয় প্রশাসন দ্বিতীয় স্তরটি হলো মাঠ প্রশাসন বা স্থানীয় প্রশাসন ।
  • বাংলাদেশের প্রশাসনকে বলা হয় রাষ্ট্রের হৃৎপিণ্ড।
  • মাঠ প্রশাসনের প্রথম ধাপ হলো বিভাগীয় প্রশাসন।
  • দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে জেলা প্রশাসন। জেলার পর তৃতীয় পর্যায়ে উপজেলা প্রশাসন।
  • উপজেলা প্রশাসন একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত।
  • মাঠ প্রশাসন মূলত কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়ে থাকে।
  • প্রতি মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত আছে বিভিন্ন বিভাগ বা অধিদপ্তর।
  • অধিদপ্তরের/দপ্তরের প্রধান হলেন মহাপরিচালক/পরিচালক।
  • মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরও আছে বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, বোর্ড ও কর্পোরেশন।
Content added By

কেন্দ্রীয় প্রশাসন

  • সচিবালয় কেন্দ্রীয় প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু দেশের সকল প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত এখানে গৃহীত হয়।
  • সচিবালয় কয়েকটি মন্ত্রণালয় নিয়ে গঠিত। এক একটি মন্ত্রণালয় এক একজন মন্ত্রীর অধীনে ন্যস্ত।
  • প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন সচিব আছেন, তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান এবং মন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতা।
  • মন্ত্রণালয়ের সকল প্রশাসনিক ক্ষমতা সচিবের হাতে।
  • মন্ত্রীর প্রধান কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ, তিনি মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী প্রধান।
  • অতিরিক্ত সচিব মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা।
  • মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি অণুবিভাগের জন্য একজন করে যুগ্ম সচিব থাকেন।
  • মন্ত্রণালয়ের এক বা একাধিক শাখার দায়িত্বে থাকেন একজন উপসচিব।
  • ২০১২ সরকার প্রশাসনে প্রথমবারের মতো সিনিয়র সচিব পদ চালু করে।
Content added By

স্থানীয় প্রশাসন

দেশের বিভিন্ন এলাকায় কর আরোপসহ সীমিত ক্ষমতাদান করে যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়, তাকে স্থানীয় সরকার বলে। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো তিন স্তর বিশিষ্ট। এছাড়াও শহরগুলোতে পৌরসভা, বড় শহরে সিটি কর্পোরেশন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলায় ৩টি (খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি) স্থানীয় জেলা পরিষদ রয়েছে। স্থানীয় শাসন অর্ডিন্যান্স জারি হয়- ১৯৭৬ সালে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন

গ্রামভিত্তিক স্থানীয় সরকার

শহর ভিত্তিক স্থানীয় সরকার

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ

জেলা পরিষদ

সিটি কর্পোরেশন

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

উপজেলা পরিষদ

পৌরসভা

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ

ইউনিয়ন পরিষদ

-

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ

Content added By
  • উপজেলা পরিষদ: থানাসমূহকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়- ১৯৮৩ সালে।
  • উপজেলা বাতিল বিল সংসদে পাশ হয়- ১৯৯২ সালে।
  • সংসদ সদস্যদেরকে উপজেলা পরিষদের পরামর্শকের মর্যাদা দেয়া হয়েছে ২০০৯ সালে।
Content added By
  • ইউনিয়ন পরিষদ: পল্লী অঞ্চলে নিম্নতম সবচেয়ে কার্যকরী স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান- ইউনিয়ন পরিষদ ।
  • ইউনিয়ন পরিষদের কার্যকাল- ৫ বছর।
  • ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয় -১ জন নির্বাচিত চেয়ারম্যান, ৯টি ওয়ার্ড থেকে ৯ জন নির্বাচিত সাধারণ সদস্য ও ৩ জন নির্বাচিত মহিলা সদস্য (সংরক্ষিত আসনে) মোট সদস্য- ১৩ জন নিয়ে গঠিত।
  • স্থানীয় শাসন অর্ডিন্যান্স জারি হয়- ১৯৭৬ সালে।
Content added By
Content updated By
  • জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ ব্যক্তিজেলা প্রশাসক (উপসচিব পদমর্যাদার)।
  • জেলা প্রশাসকের ব্যাপক কাজের জন্য তাকে জেলার মূল স্তম্ভ বলা হয়।
  • জেলা প্রশাসক জেলা কোষাগারের রক্ষক ও পরিচালক।
  • জেলার সব ধরনের রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব তার হাতে একারণে তিনি কালেকটর নামে পরিচিত।
Content added By
Please, contribute to add content into মাঠ প্রশাসন.
Content

বিভাগীয় প্রশাসন

  • বাংলাদেশে সর্বমোট আটটি বিভাগ আছে।
  • প্রতিটি বিভাগের প্রশাসনিক প্রধান হলেন যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার একজন বিভাগীয় কমিশনার।
  • বিভাগীয় কমিশনার কেন্দ্রের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি বিভাগের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন।
Content added By
  • জেলা পরিষদ গঠিত হয় ১ জন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য, সংরক্ষিত আসনে ৫ জন মহিলা সদস্য (মোট ২১ জন) নিয়ে। জেলা পরিষদের মেয়াদ ৫ বছর।
  • জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জেলার জনপ্রতিনিধি দ্বারা সরাসরি নির্বাচিত হয়।
  • তিনি একজন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদার অধিকারী।
Content added By

উপজেলার প্রধান প্রশাসক হলেন সিনিয়র সহকারি সচিব পদমর্যাদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO)

Content added By
Please, contribute to add content into মন্ত্রীসভা.
Content
দক্ষিণ আফ্রিকা
সিঙ্গাপুর
তিউনিশিয়া
আর্জেন্টিনা
১ এপ্রিল ১৯৭১
১০এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
২০ এপ্রিল ১৯৭১
১ এপ্রিল ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
২০ এপ্রিল ১৯৭১

মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বিভাগ

Please, contribute to add content into মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বিভাগ.
Content

রাষ্ট্রপতি কার্যালয়

Please, contribute to add content into রাষ্ট্রপতি কার্যালয়.
Content

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়

Please, contribute to add content into প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়.
Content

পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়.
Content

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into বাণিজ্য মন্ত্রণালয়.
Content

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়.
Content
জুলাই ২০১৯ - জুন ২০২৪
জুলাই ২০২০- জুন- ২০২৫
জুলাই ২০২১- ২০২৬
জুলাই ২০২২ - জুন - ২০২৭

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়.
Content

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়.
Content

দুর্যোগ মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into দুর্যোগ মন্ত্রণালয়.
Content

বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়.
Content

তথ্য মন্ত্রণালয়

Please, contribute to add content into তথ্য মন্ত্রণালয়.
Content
Promotion